পোস্টগুলি

এপ্রিল, ২০২২ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

কুমিল্লা বিমানবন্দর

ছবি
কুমিল্লা বিমানবন্দর  (আইএটিএ:  CLA , আইসিএও:  VGCM ) বাংলাদেশের কুমিল্লা জেলায় অবস্থিত একটি বিমানবন্দর। বিমানবন্দরটি কুমিল্লার উত্তর-পশ্চিমে; মূল শহর থেকে ৩.৩ কি.মি. দূরে গড়ে উঠেছে।বিমান বন্দরটি ৭৭ একর জায়গা নিয়ে অবস্থিত। বর্তমানে এখানে বাংলাদশ সেনাবাহিনীর একটি ঘাঁটি অবস্থিত রয়েছে। কুমিল্লা বিমানবন্দর আইএটিএ:  CLA আইসিএও:  VGCM সংক্ষিপ্ত বিবরণ বিমানবন্দরের ধরন পাবলিক সেবা দেয় কুমিল্লা অবস্থান বাংলাদেশ এএমএসএল উচ্চতা ২৬ ফুট / ৮ মিটার স্থানাঙ্ক ২৩°২৬′১২.৫″ উত্তর   ৯১°১১′২৩.৫″ পূর্ব রানওয়ে দিক দৈর্ঘ্য পৃষ্ঠতল ফুট মি 16/34 ৩,৩৮০ ১,০৩০ Asphalt

কুমিল্লা জগন্নাথ মন্দির প্রাচীন - একটি মন্দির

ছবি
কুমিল্লা জগন্নাথ মন্দির বা সতেরো রত্ন মন্দির বাংলাদেশের কুমিল্লায় অবস্থিত জগন্নাথের প্রতি উৎসর্গিত একটি হিন্দু মন্দির। খ্রিস্টীয় ষোড়শ শতাব্দীতে নির্মিত এই মন্দিরটি বাংলার টেরাকোটা স্থাপত্যের নিদর্শন বহন করছে। এই মন্দিরে প্রতিষ্ঠিত জগন্নাথ, বলরাম ও সুভদ্রার মূর্তি প্রকৃতপক্ষে ত্রিপুরার একটি মন্দিরে স্থাপিত ছিল। পরবর্তীকালে মূর্তিগুলি এই মন্দিরে নিয়ে আসা হয়। কুমিল্লা জেলার প্রাচীনতম মন্দিরগুলির মধ্যে জগন্নাথ মন্দির। এটি কুমিল্লা শহর থেকে দুই কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্ব অবস্থিত। টেরাকোটা মন্দিরটির ইটভাটা মন্দিরের স্থাপত্যের সাধারণ শৈলী। এটি একটি সতেরো রত্ন মন্দির। কিন্তু এটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। প্রথম তলায় আটটি, আটটি দ্বিতীয়, এবং কেন্দ্রে আরো এক রত্ন নিয়ে সতেরো রত্ন ছিল । অবস্থান চট্টগ্রাম বিভাগের কুমিল্লা জেলার দুই কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্ব দিকে কৃষ্ণপুর গ্রামের জগন্নাথবাড়ী নামক স্থানে সতেররত্ন মন্দির অবস্থিত। নির্মাণ কৈলাস সিংহ (১৮৫১-১৯১৪) মহাশয়ের মতে, ত্রিপুরার মহারাজা ২য় রত্নমাণিক্য (১৬৮৫-১৭১২ খ্রি.) এর নির্মাণ শুরু করেন। পরবর্তীতে মহারাজা মহারাজা কৃষ্ণকিশোর মাণিক্য ১৭৬১ খ্রিষ্টাব্দ...

কুটিলা মুড়া - কুমিল্লা জেলার লালমাই-ময়নামতি প্রত্নস্থলের প্রাচীন সভ্যতার একটি নিদর্শন

ছবি
কোটিলা মুড়া হচ্ছে কুমিল্লার ময়নামতী সেনানিবাস এলাকার একটি প্রত্নস্থান। ঢাকা-কুমিল্লা মহাসড়ক থেকে প্রায় দুই মাইল দক্ষিণে এবং শালবন বিহার থেকে প্রায় তিন মাইল উত্তরে এর অবস্থান। লালমাই পাহারের গুরুত্বপূর্ণ প্রত্নস্থাপনাগুলোর মধ্যে কোটিলা মুড়া অন্যতম। এ স্থানের মাটি খনন করার পর এখানে তিনটি স্তুপ আবিষ্কৃত হয়। ধারণা করা হয় এই তিনটি স্তুপ, বৌদ্ধ দর্শণের ত্রি-রত্ন, বুদ্ধ, ধর্ম এবং সঙ্ঘ এর প্রতীক। অবস্থান এটির অবস্থান বর্তমান কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্ট অধিদপ্তর। দর্শনার্থীদের জন্য স্থাপনাটি সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত উন্মুক্ত থাকে। সময়কাল আব্বাসীয় খলিফা মু'তাসিম বিল্লাহর (১২৮২ - ১২৫৮) সময়কার একটি অন্যতম নিদর্শন কোটিলা মুড়া। স্থাপনাটির কার্যকাল ছিল সাত শতক থেকে তের শতক পর্যন্ত। প্রাপ্ত নিদর্শনসমূহ চারকোনা ভিত্তির উপর নির্মিত হয়েছিল গোলাকার গম্বুজ। এই গম্বুজের উপর আছে হার্মিক ও চূঁড়া। কেন্দ্রীয় স্তুপার মাঝে একটি গোলাকৃতি কক্ষ আছে। এই কেন্দ্রীয় কক্ষের চারপাশে পোড়া ইটের তৈরী ছোট ছোট আটটি কক্ষ তৈরী করা হয়েছিল। ইটের তৈরী অন্য স্তুপার মাঝে একটি গর্ত আবিষ্কৃত হয়েছে যার মধ্য থেক...

উজিরপুর টিলা - কুমিল্লা জেলার একটি প্রত্নস্থান

 উজিরপুর টিলা বা উজিরপুর ঢিবি বাংলাদেশের কুমিল্লা জেলার একটি অখননকৃত প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান। এটি বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের তালিকাভুক্ত প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা। এটি চট্টগ্রাম বিভাগের কুমিল্লা জেলার চৌদ্দগ্রাম উপজেলার, উজিরপুর ইউনিয়নে অবস্থিত।

ইটাখোলা মুড়া - কুমিল্লা জেলার একটি প্রত্নস্থান

ছবি
ইটাখোলা মুড়া বাংলাদেশের কুমিল্লা জেলার ময়নামতী অঞ্চলে অবস্থিত একটি প্রত্নতাত্ত্বিক সৌধস্থল। এটি কুমিল্লা সদর উপজেলার হতে পশ্চিম দিকে ৮ কিমি দূরে কোটবাড়ি সড়কের ওপারে রূপবান মুড়ার উল্টোদিকে অবস্থিত। এই প্রত্নস্থান পাহাড়ের গায়ের তিনটি স্তরে বিদ্যমান। প্রাচীনকাল থেকেই এই স্থানটি ইট পোড়ানোর খনি হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এজন্যই এর এরকম নামকরণ করা হয়েছে। অবকাঠামো ইটাখোলা মুড়ায় বেশ কয়েকবার খননকাজ চালিয়ে বড় বড় কিছু বৌদ্ধস্তূপ ও এসব স্তূপ থেকে ৪২ মিটার উত্তরে সংলগ্ন একটি বৌদ্ধ মঠের সন্ধানও পাওয়া গেছে। ধারণা করা হয়, এই প্রত্নস্থানটিকে পাঁচটি সাংস্কৃতিক যুগ অতিক্রম করতে হয়েছে। পূর্ববর্তী তিন সাংস্কৃতিক কালপর্যায়ের নির্দশনগুলো পরবর্তীকালের ধ্বংসাবশেষের নিচে চাপা পড়ে রয়েছে। এজন্য সব নিদর্শনগুলো উদ্ধার করা সহজ হচ্ছেনা। স্তূপ কমপ্লেক্স এই স্থানের মূল আকর্ষণ বিস্তীর্ণ স্তূপ কমপ্লেক্স। ১৩.১ বর্গমিটার ভিতের উপর অবস্থিত এই স্তূপটি নিরেটভাবে নির্মিত। স্তূপের পূর্ব বা সম্মুখভাগের মধ্যস্থলে একটি ক্ষুদ্র পীঠস্থান রয়েছে যার আকৃতি ২.৪ মি. এবং ২.১ মি.।

অর্জুনতলা মসজিদ - কুমিল্লা জেলার মসজিদ

ছবি
অর্জুনতলা মসজিদ বাংলাদেশের কুমিল্লা জেলার বরুড়া উপজেলার অর্জুনতলা গ্রামে অবস্থিত মসজিদ। এটি বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের তালিকাভুক্ত প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা। এটি একটি আয়াতাকার ৩ গম্বুজ বিশিষ্ট মসজিদ যার দৈর্ঘ্য ১১.৬ মিটার এবং প্রস্থ ৬ মিটার। মসজিদের পশ্চিম দেয়ালে ৩টি মিহরাব আছে, মসজিদের এক শিলালিপি অনুসারে এর নির্মানকাল ১৭৮৮ সাল।

জয়কুমার জমিদার বাড়ি, নাসিরনগর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া

ছবি
জয়কুমার জমিদার বাড়ি বাংলাদেশ এর ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলায় অবস্থিত এক ঐতিহাসিক জমিদার বাড়ি। জয়কুমার জমিদার বাড়ি সাধারণ তথ্য ধরন বাসস্থান অবস্থান নাসিরনগর উপজেলা শহর বুড়িশ্বর, নাসিরনগর উপজেলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা দেশ বাংলাদেশ খোলা হয়েছে ১৮৮০ শতকে স্বত্বাধিকারী অজানা কারিগরী বিবরণ পদার্থ ইট, সুরকি ও রড ইতিহাস প্রায় ১৮৮০ শতকের দিকে এই জমিদার বংশ ও জমিদার বাড়িটি প্রতিষ্ঠিত হয়। তবে কার দ্বারা এই জমিদার বংশ ও বাড়ির গোড়াপত্তন তার কোনো সঠিক তথ্য জানা যায়নি। বর্তমান অবস্থা ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলায় বুড়িশ্বর ইউনিয়ন এর বুড়িশ্বর গ্রামের উত্তরে অবস্থিত, যা বড়বাড়ি নামে পরিচিত।

হরষপুর জমিদার বাড়ি

হরষপুর জমিদার বাড়ি বাংলাদেশ এর ব্রাহ্মণবাড়ীয়া জেলার সরাইল উপজেলার হরষপুর ইউনিয়নে অবস্থিত এক ঐতিহাসিক জমিদার বাড়ি। হরষপুর জমিদার বাড়ি বিকল্প নাম দেওয়ান মঞ্জিল সাধারণ তথ্য ধরন বাসস্থান অবস্থান সরাইল উপজেলা শহর সরাইল উপজেলা, ব্রাহ্মণবাড়ীয়া জেলা দেশ বাংলাদেশ খোলা হয়েছে অজানা স্বত্বাধিকারী অজানা কারিগরী বিবরণ পদার্থ ইট, সুরকি ও রড ইতিহাস কত সালে এবং কে এই জমিদার বাড়িটি প্রতিষ্ঠা করেছেন তার কোন সঠিক তথ্য জানা যায়নি। এটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল উপজেলার হরষপুর ইউনিয়নের হরষপুর গ্রামে হওয়ায় এর নাম হরষপুর জমিদার বাড়ি। তবে স্থানীয়রা এটিকে দেওয়ান মঞ্জিল নামে ডেকে থাকেন।

বর্ডার হাট | কসবা সীমান্ত হাট | কসবা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া

ছবি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলায় অবস্থিত বাংলাদেশ-ভারত বর্ডার হাট ( Bangladesh-India Border Haat ) দুই দেশের যৌথ মালিকানার ভিত্তিতে পরিচালিত একটি আন্তঃসীমান্ত বানিজ্য এলাকা। ২০১৫ সালে ১১ই জুন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা সীমান্তের ২০৩৯ নং পীলার সংলগ্ন তারাপুর-কমলাসাগর সীমান্ত সংলগ্ন এলাকায় বর্ডার হাটের উদ্বোধন করা হয়। সপ্তাহের একদিন বিভিন্ন পণ্য কেনা-বেচার পাশাপাশি দুই দেশের মানুষের জন্য একটি মিলন মেলা হিসেবে পরিচিত এই বর্ডার হাট। অর্থনৈতিক সমীক্ষা অনুযায়ী, প্রতি ছয় মাসে এই হাট থেকে প্রায় দুই কোটি থেকে আড়াই কোটি টাকার ভারতীয় ও বাংলাদেশী পণ্য কেনাবেচা হয়ে থাকে। বর্ডার হাটে ভিসা বা পাসপোর্ট ছাড়াই সীমান্তবর্তী ৫ কিলোমিটার এলাকার মানুষের প্রবেশের অনুমতি থাকলেও আশেপাশের বিভিন্ন জেলা থেকে ব্যবসায়ীরা ভারতীয় পণ্য ক্রয় করে থাকে। কিভাবে যাবেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শহর থেকে বাস অথবা সিএনজি দিয়ে কসবা পৌরশহরে যাবেন। তারপর পায়ে হেঁটে তাঁরাপুর সীমান্তের বর্ডার হাটে পৌঁছাতে পারবেন। এছাড়া  কসবা রেলষ্টেশনে নেমে কয়েক মিনিট পায়ে হেঁটেই তারাপুর-কমলা সাগর সীমান্ত হাট যেতে পারবেন। বর্ডার হ...

আখাউড়া স্থল বন্দর

ছবি
আখাউড়া স্থল বন্দর, ভারতের ত্রিপুরা, আসাম সহ ৭টি রাজ্যে প্রবেশের জন্য ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবস্থিত স্থলবন্দর। আগরতলা-আখাউড়া সীমান্তে বিকালে অনুষ্ঠিত (বিএসএফ) ও (বিজিবি) এর যৌথ কুচকাওয়াজ। ভারতের ত্রিপুরা, আসাম, মেঘালয়সহ ৭টি রাজ্যে প্রবেশের অন্যতম দ্বার ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া স্থলবন্দর। ১৯৯৪ সালে চালু হয় এই স্থল বন্দরটি। এই স্থলবন্দর দিয়ে প্রতিদিন মাছ, পাথর, সিমেন্ট, ইট, বালি, শুটকী, প্লাস্টিক সামগ্রী, তুলাসহ প্রায় ৪২টি বাংলাদেশি পণ্য ভারতে রফতানি হতো। এসব পণ্য রফতানি করে প্রতিদিন বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা আয় করে বাংলাদেশ।ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে ট্রানজিট চুক্তি সাক্ষরিত হওয়ায় এই স্থল বন্দরের গুরুত্ব ও পণ্য পরিবহনের পরিমান প্রচুর বেড়েগেছে। ১৯শে এপ্রিল ২০১১ থেকে আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ভারতে পন্য পরিবহন আনুষ্ঠানিক ভাবে শুরু হয় । পন্য পরিবহন হলেও এর মাশুল নেওয়া হচ্ছে না বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

নবাব সৈয়দ শামসুল হুদা | গোকর্ণ নবাব বাড়ি কমপ্লেক্স

ছবি
সৈয়দ শামসুল হুদা কে.সি.আই.ই (১৮৬২-১৯২২) একজন ব্রিটিশ ভারতীয় মুসলিম রাজনৈতিক নেতা ছিলেন। তিনি ব্রাহ্মণবাড়ীয়া জেলা, নাসিরনগর উপজেলার অন্তর্গত গোকর্ণ গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। বর্তমানে ত্রিতল বিশিষ্ট ভবনটি 'গোকর্ণ নবাব বাড়ি কমপ্লেক্স' নামে পরিচিত। পূর্বে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া কুমিল্লা জেলার অন্তরভুক্ত ছিল এবং ভারত বিভাজন এর পূর্বে পার্বত্য ত্রিপুরার অন্তর্গত ছিল। নবাব স্যার সৈয়দ শামসুল হুদা কে.সি.আই.ই. ১৯২১ সালে অবিভক্ত বাংলার সংস্কারকৃত লেজিসলেটিভ কাউন্সিলের  প্রথম  ভারতীয় মুসলিম প্রেসিডেন্ট জন্ম ১৮৬২ ব্রাহ্মণবাড়ীয়া মৃত্যু ১৯২২ কলকাতা যাদের দ্বারা প্রভাবান্বিত জেরেমি বেন্থাম, উয়িলিয়াম অস্টিন এবং উইলিয়াম ব্লেকস্টোনের, হাফিজ যাদেরকে প্রভাবিত করেছেন মুসলিম লিগ, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য তার পিতা সৈয়দ রিয়াজত উল্লাহ সাপ্তাহিক দূরবীনের সম্পাদক ছিলেন। জ্ঞানার্জন সৈয়দ শামসুল হুদা তার নিজ গৃহে পিতার নিকট থেকে আরবি, ফারসি, উর্দু, বাংলা ও ইসলাম বিষয়ক প্রাথমিক জ্ঞান অর্জন করেন। তিনি ঐতিহ্যগত শিক্ষা সমাপনের জন্য হুগলী মাদ্রাসায় ভর্তি হন। আধুনিক শিক্ষ...