How to Setup Blogger Website Setting | কিভাবে ব্লগার ওয়েবসাইটের সেটিংস সেটআপ করবেন।
আসসালামু আলাইকুম, Naeem Bangla এর পক্ষ থেকে আপনাকে স্বাগতম।
আমরা আজকে যে টপিকটি নিয়ে আলোচনা করব সেটি হচ্ছে কিভাবে সঠিকভাবে ব্লগার ওয়েবসাইটের সেটিংস সেটআপ করবেন।
আমি আগের পোস্টে দেখিয়েছি কিভাবে আপনি ফ্রিতে ব্লগ ওয়েবসাইট তৈরি করবেন। আপনি চাইলে সেই পোস্টটিকে দেখে নিতে পারেন।
How to Create a Free blog Website and Make Money | কিভাবে ফ্রিতে ব্লগ ওয়েবসাইট বানাবেন এবং ইনকাম করবেন।
ব্লগার সেটিংস কি?
আপনি মোবাইল বলেন কম্পিউটার বলেন ল্যাপটপ বলেন সবগুলোরই একটি সেটিংস রয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে আপনি আপনার মোবাইল, কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপ টিকে কন্ট্রোল করতে পারবেন। টিক তেমনই ব্লগার সেটিংস ও একই রকম আপনি এখান থেকে আপনার পুরো ওয়েবসাইটটিকে কট্রোল করতে পারবেন।
সেটিংস সেটআপ কেনো জরুরি?
বর্তমানে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় যে আপনার পোস্টগুলি ইউনিক হওয়া সত্যেও পোস্ট গুগুল ইনডেক্স করে না। তার মূল কারন হলো সেটিংস ঠিকভাবে সেটআপ না করা।
তাহলে চলুন ধাপে ধাপে সেটিংস এর সকল অপশনগুলি দেখে নেই।
ব্লগার ড্যাশবোর্ড
প্রথমে আপনি ব্রাউজার দ্বারা আপনার ব্লগ সাইটে প্রবেশ করুন এবং সেখানে উপরে থাকা ৩ দাগ ওলা মেনো বাটনে ক্লিক করুন।মেনো বাটনে ক্লিক করার পর আপনি অনেকগুলো অপশন দেখতে পাবেন এবার আপনি সেখানে অপশনগুলির নিচে setting নামে একটি অপশন আছে সেখানে ক্লিক করুন। সেখানে ক্লিক করলে আপনাকে আপনার ব্লগ ওয়েবসাইটের সেটিংসে নিয়ে যাওয়া হবে।
Setting
সেটিংসে আসার পর অনেক অপশন আসবে সবগুলো সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত দেখুন।
Basic অপশন
এই Basic অপশনের মধ্যে অনেকগুলো অপশন রয়েছে। এই Basic অপশনের সবগুলো বিস্তারিত নিচে দেখুনঃ-
১. Title
এই Titel হলো আপনার ওয়েবসাইটের নাম যেটা আপনি ওয়েবসাইট তৈরি করার সময় দিয়েছিলেন। আপনি চাইলে Titel লেখাটিতে ক্লিক করে আপনার ওয়েবসাইটের নামটিকে পরিবর্তন করতে পারেন। তবে আমি মনে করি নাম পরিবর্তন না করাটাই বেটার। আবার পরিবর্তন করলেও কোনো সমস্যা নাই।
২. Description
এই Description হচ্ছে আপনার ওয়েবসাইটের বেসিক কিছু তথ্য। যেমন ধরেনঃ আপনার ওয়েবসাইটটি কি ধরনের এবং কি কারনে আপনি এই ওয়েবসাইট তৈরি করেছেন ইত্যাদির সংক্ষিপ্ত বিবরণ। অবশ্যই আজেবাজে কিছু লিখবেন না। যা লিখবেন খুব সুন্দর করে সাজিয়ে লিখবেন।
৩. Blog language
এই Blog language অপশনটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ কারন এটি হচ্ছে আপনার ওয়েবসাইটের ভাষা। আপনি কোন ভাষায় আপনার ওয়েবসাইটে লেখালেখি করবেন সেটি আপনি এই Blog language লেখাটির উপরে ক্লিক করে সেই ভাষাটিকে সিলেক্ট করে দিন।
৪. Adult content
এই Adult content কন্টেন্ট সম্পর্কে আমরা সকলেই জানি। এটা নিয়ে বিস্তারিত কিছু বলার নেই। আপনার ওয়েবসাইটটি যদি ১৮+ সাইট হয় তাহলে আপনি এই অপশনটিকে অন করে রাখতে পারেন। তবে ১৮+ কোনো কন্টেন্ট নিয়ে কাজ না করাটা বেটার বলে আমি মনে করি। সুতরাং এটি যেভাবে আছে সেভাবেই রেখে দিন।
৫. Google Analytics Property ID
এটি হচ্ছে গুগুলের একটি analytics সিস্টেম যার সাহায্যে আপনি দেখতে পারবেন আপনার ওয়েবসাইটে কতজন ভিজিট করেছে এবং কোন কোন দেশ থেকে আপনার ওয়েবসাইট ভিজিট করেছে। ইত্যাদি।
কিভাবে এই Google Analytics একাউন্ট তৈরি করবেন সেই বিষয়ে আমি একটি পোষ্ট করব আপনি চাইলে সেটি দেখতে পারেন।
৬. Favicon
এই Favicon অপশনটি ততটা গুরুত্বপূর্ণ নয়। তবে এই Favicon হচ্ছে আপনার ওয়েবসাইটটি যখন যেউ গুগুলে সার্চ করবে তখন আপনার ওয়েবসাইটের শুধু ওয়েবসাইট নয় প্রতিটি পোষ্টে একটি লঘো থাকবে যেটা আপনি এই Favicon এর এখানে সেইভ করবেন। এটি সেইভ করতে হলে অবশ্যই একটি স্কয়ার সাইজের ছবি এবং এই ছবিটি ১০০ কিলোবাইট এর নিচে হতে হবে।
Privacy অপশন
এই Privacy অপশনটি হচ্ছে আপনার ওয়েবসাইটের সিকিউরিটি। এখানে শুধু ১ টি অপশন রয়েছে। যেমনঃ-
১. Visible to search engines
চলুন এই Visible to search engines সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাক
১. Visible to search engines
এই Visible to search engines হচ্ছে আপনার সাইটের একটি গুরুত্বপূর্ণ অপশন। আপনি যদি এটিকে অফ করে দেন তাহলে আপনার সাইটে কেউ প্রবেশ করতে পারবে না এবং এটি কেউ খুঁজে পাবে না। যদি কেউ প্রবেশই না করতে পারে তাহলে ইনকাম কিভাবে করবেন? সুতরাং এই অপশন অবশ্যই চালু রাখতে হবে।
Publishing অপশন
এই Publishing অপশনে আবার অনেকগুলি অপশন রয়েছে। চলুন নিচে এই অপশনগুলি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করি।
১. Blog address
ব্লগ ওয়েবসাইট খুলার সময় আপনি যেই এড্রেসটি ব্যবহার করেছিলেন সেই এড্রেসটি হচ্ছে এটি। আপসি চাইলে এখান থেকে এড্রেসটিকে পরিবর্তন করে নিতে পারেন তবে না করাটাই বেটার।
২. Custom domain
কাস্টম ডোমেইন হচ্ছে আপনার নিজস্ব একটি ডোমেইন এড্রেস। এই ডোমেইন আপনাকে কিনতে হবে তবে না কিনলেও সমস্যা নেই। এই কাস্টম ডোমেইন নিয়ে আরেকটি পোস্ট করব আপনি চাইলে সেই পোস্টটি দেখে নিতে পারেন।
৩. Fallback subdomain
আপনি এই অপশনটি কাস্টম ডোমেইন ব্যাবহার করলে এই অপশনটি চালু হবে এটি মূলত আপনার সাইটের একটি সাবডোমেইন। এই Fallback subdomain নিয়ে আমি একটি পোষ্ট করব চাইলে আপনি সেই পোস্টটি দেখে নিতে পারেন।
৪. Redirect domain
এই অপশনের সুবিধাটিও আপনি কাস্টম ডোমেইন যোগ করলে উপভোগ করতে পারবেন। এই অপশনটি মূলত আপনার ওয়েবসাইটকে www প্রোটোকলে রূপান্তরিত করে। অর্থাৎ কেউ যদি আপনার সাইটটি naeembangla.com লিখে সার্চ করে তাহলে এটি অটুমেটিক www.naeembangla.com প্রোটোকলে তৈরি হয়ে ওপেন হবে। (আমি উপরে কাস্টম ডোমেইন দিয়ে উদাহরণ দিয়েছি তবে আমি আমার সাইটটিতে এখনো কাস্টম ডোমেইন যোগ করিনাই)
HTTPS অপশন
এই অপশনটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি অপশন।
এই HTTPS হচ্ছে আপনার সাইটের সিকিউরিটি। এটি যেমন আছে এমন ই রেখে দিন যদি অফ করা থাকে তাহলে অন করে দিন। আর যদি অন করা থাকে তাহলে কখনো এই অপশনটিকে অফ করবেন না। এই অপশনটি অফ করলে একজন হ্যাকার খুব সহজেই আপনার ওয়েবসাইট হ্যাক করে নিয়ে যাবে এছাড়াও একবার অফ করলে আপনি এই অপশনটি চালু করতে পারবেন না। এছাড়া আপনি আরো নানা ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন।
কাস্টম ডোমেইন যোগ করলে এখানে আপনি আরেকটি অপশন পাবেন যেটা বর্তমান Hide হয়ে আছে। কাস্টম ডোমেইন যদি ব্যবহার করেন তাহলে আপনি সেই অপশনটিকেও অন করে দিন।
Permission অপশন
এই অপশনটিতে আপনাকে কিছু করতে হবে না। এটি যেভাবে রয়েছে সেভাবেই থাকুক।
Posts অপশন
এখানেও কিছু করতে হবে না। এগুলো যেভাবে রয়েছে সেভাবেই থাকুক।
Comments অপশন
এই অপশনটি তেমন গুরুত্বপূর্ণ নয়। তবে আপনি এটির কিছুটা পরিবর্তন করে রাখতে পারেন। তাহলে কেউ আপনার কোনো পোস্টে আজেবাজে কমেন্ট করতে পারবে না।
১. Who can comment
এখানে Google দেয়া থাকবে আপনি এটিকে পরিবর্তন করে Anyone করে দিতে পারেন ফলে গুগুল ব্যবহারকারী ছাড়াও অন্য ব্যাক্তিরা আপনার পোস্টে কমেন্ট করতে পারবে।
২. Comment moderation
এখানে Never দেওয়া থাকবে আপনি সেখানে ক্লিক করে Always দিয়ে সেইভ করে দিবেন এতে করে কেউ যখন আপনার কোনো পোস্টে কমেন্ট করবে তখন সেটি সাথে সাথে আপনার ইমেইলে নোটিফিকেশন চলে আসবে। আপনি যদি সেই কমেন্টটিকে পাবলিশ করেন তাহলে তখনই শুধু এই কমেন্ট আপনার পোস্টে দেখা যাবে নাহলে দেখা যাবে না।
৩. Comment form massage অপশন
আপনি যদি এখানে কিছু লিখেন তাহলে আপনার এই লেখাটি একজন ব্যাবহারকারী অর্থাৎ যে কমেন্ট করতে আসবে সে এই লেখাটি দেখতে পাবে।
উদাহরণ সরূপ আপনি উপরে থাকা পিকচারটি দেখতে পারেন।
বাকি যে অপশন গুল রয়েছে সেগুলো পরিবর্তন না করাটাই বেটার।
Email অপশন
এগুলো যেভাবে রয়েছে সেভাবেই থাকুক। এগুলো পরিবর্তন করার প্রয়োজন নেই।
Formatting অপশন
১. Time zone
এই অপশনটি অনেকট গুরুত্বপূর্ণ। এখানে অন্য একটি দেশের টাইমিং জোন দেওয়া থাকবে আপনি এখানে ক্লিক করে আপনার দেশের টাইমিং জোন দিয়ে দিবেন।
আর বাকি যে অপশনগুলি রয়েছে সেগুলো পরিবর্তন না করাটাই বেটার তবে আপনি চাইলে পরিবর্তন করতে পারেন কোনো সমস্যা নাই।
Meta tags
এই অপশনটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি অপশন। আপনার সেটিংস এ যদি এটি অফ থাকে তাহলে আপনি এটিকে অন করে দিন এবং নিচে Search description নামে যে অপশনটি আছে সেখানে আপনার ওয়েবসাইটটিতে কোন কোন পোস্ট পাওয়া যাবে সেইগুলা লিখে দিতে পারেন। তবে অবশ্যই কমা ব্যবহার করবেন। এটি থাকলে আপনার ওয়েবসাইট খুব সহজেই গুগুলে রেংক করবে।
উদাহরণ সরূপ আপনি উপরে থাকা পিকচারটি দেখতে পারেন।
Errors and redirects
এই অপশনটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি অপশন। মনে করেন আপনি আপনার ওয়েবসাইট থেকে একটি পোস্টার ডিলিট করে ফেলেছেন। আর পোস্ট ডিলট করলে আপনার ওয়েবসাইট রেংকিং ডাউন হয়ে যাবে। তো সেই ডাউন থেকে বাচার জন্য এই অপশনটি ব্যবহার করা হয়ে থাকে। তো এটি নিয়ে আমি একটি পোষ্ট করব চাইলে আপনি সেই পোস্টটি দেখে নিতে পারেন।
Crawlers and indexing
এই অপশনটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি অপশন। তবে আপনি এই অপশনটিতে এখন উল্টাপাল্টা কিছু কইরেন না। আপনার ওয়েবসাইটে কমপক্ষে ৫ টা পোষ্ট কিংবা তার বেশি পোস্ট করুন এবং এই অপশনটিতে কাজ করুন। কিভাবে এই অপশনটিতে কাজ করতে হয় সেইবিষয়ে আরেকটি পোস্ট করব আপনি চাইলে সেই পোস্টটি দেখে নিতে পারেন।
Monetization
এই অপশনটি আপাতত বন্ধ রাখুন এটি হচ্ছে আপনি যখন আপনার ওয়েবসাইটে গুগুল এডসেন্স এপ্রোভ পাবেন তখন গুগুল আপনাকে একটি ads.txt কোড দিবে আপনি সেই কোডটিকে কপি করে এই অপশনটি অন করে নিচে থাকা Custom ads.txt লেখাটিতে ক্লিক করে সেই কোডটি বসিয়ে সেইভ করে দিবেন।
Manage Blog
১. Import content
আপনার যদি আগে কোনো কন্টেন্ট অর্থাৎ আগের কোনো পোস্ট থাকে তাহলে আপনি এখানে ক্লিক করে সেই পোস্টগুলি এখানে নিয়ে আসতে পারেন।
২. Back up content
এই অপশনটির মাধ্যমে আপনি চাইলে আপনার ওয়েবসাইটে পোস্ট করা সকল কন্টেন্ট ডাউনলোড করে রাখতে পারেন
৪. Remove your blog
এই অপশনটির মাধ্যমে আপনি আপনার ব্লগ ওয়েবসাইটটিকে রিমুভ অর্থাৎ ডিলিট করে দিতে পারবেন। ডিলিট করা সাইট কিন্তু আপনি ফিরিয়ে আনতে পারবেন না।
Site feed
এগুলো যেভাবে রয়েছে সেভাবেই থাকুক। এখানে কিছু করার দরকার নেই।
General অপশন
১. Use Blogger draft
এই অপশনটি অন করার প্রয়োজন নেই এটি যেখাবে রয়েছে সেভাবেই থাকুক।
২. User Profile
এখানে কিছু কাজ রয়েছে। সেই কাজগুলো করার জন্য আপনাকে এখানে প্রবেশ করতে হবে। যেহেতো আমাদের উপরের কাজগুলো কমপ্লিট সেহেতো আমরা এখানে প্রবেশ করতেই পারি তাইনা?
User Profile
তো User Profile এ আসার পর আপনাকে আরেকটি পেইজে নিয়ে যাওয়া হবে। সেই পেইজে আপনাকে কিছু গোপন ট্রিকস রয়েছে যেগুলো আমি আপনাকে শিখিয়ে দিব। তাহলে চলুন দেখা যাক স্টেপ বাই স্টেপ।
১. Privacy
এখানেও আপনি প্রাইভেসি নামে একটি অপশন পাবেন আপনি সেখানে দুটি খালি অংশ পাবেন যেগুলো অফ করা থাকতে পারে আপনি সেগুলো অন করে দিন অর্থাৎ সেই খালি ঘরটিতে ক্লিক করে টিক চিহ্ন বসিয়ে দিন।
২. Identity
এই অপশনটি যেমন রয়েছে তেমন ই থাকুক। আপনি চাইলে শুধু Display Name টি পরিবর্তন করতে পারেন।
আর এই Display Name টি হচ্ছে আপনার পোস্টের উপরে টাইটেল এর নিচে আপনার নামটি সো করবে অর্থাৎ আপনি এখানে যে নামটি ব্যাবহার করবেন সেই নামটি সো করবে এবং নিচে ছবি আপলোড করার একটি অপশন আছে সেখানে আপনি যেই ছবিটি আপলোড করবেন সেই ছবিটি ও আপনার নামের পাশে সো করবে।
উদাহরণসরুপ আপনি উপরের পিকচারটি দেখতে পারেন। এটি আমার সাইটে ব্যাবহার করা। এখানে ছবি সো না হবার কারন হচ্ছে আমি আমার সাইটে যে থিমটি ব্যাবহার করেছি সেই থিমটিতে এই অপশনটি নেই যার কারনে এখানে ছবিটি সো করতেছে না।
৩. General
তরপর যে অপশনগুলি রয়েছে সেগুলো যেভাবে রয়েছে সেভাবেই থাকুক। আপনি শুধুমাত্র নিচে General নামে যে অপশনটি রয়েছে সেই অপশনটিতে থাকা Gender অপশনটি ঠিক করে নিন এবং নিচে Homepage URL এর এখানে খালি জায়গা থাকবে আপনি চাইলে যেকোনো একটি লিংক দিতে পারেন। আর না দিলেও সমস্যা ন্যাই।
৪. Location
আপনি এখানো আপনার লোকেশনটি দিয়ে দিতে পারেন। তবে না দিলেও সমস্যা নেই। এবার নিচে থাকা Work নামে যে অপশনটি আছে আপনি চাইলে সেই অপশনগুলো ও দিতে পারেন তবে না দিলেও কোনো সমস্যা নাই।
৫. Additional Information
আপনি চাইলে আপনার নিজের মত করে সবগুলো ধাপ কমপ্লিট করে নিতে পারেন নিজের মত করে। তবে আমি এখানে শুধু একটি অপশন অর্থাৎ Introduction নামে যে অপশনটি রয়েছে সেখানে মার্ক করেছি কারন এই অপশনটি খুব মজার একটি অপশন।
আপনি উপরের ছবিতে যে লেখাটি দেখতে পাচ্ছেন সেই লেখাটি হচ্ছে এই Introduction এ লেখা আপনি এখানে যা লিখবেন এই লেখাটি আপনার পোস্টের নিচে দেখা যাবে। এখানে কি লিখবেন? এখানে সংক্ষিপ্ত আকারে আপনার পরিচয়টা লিখে দিতে পারেন। এবং চাইলে যেকোনো লিংকও দিতে পারেন। তো লিংক দিতে হলে আপনাকে নিচে থাকা কোডটি দিতে হবে।
কোড
<a href="এখানে লিংক দিন">সাইটের নাম দিন</a>
For Example:
উদাহরণ হিসেবে আপনি শুধুমাত্র এখানে লিংক দিন লেখাটি কেটে আপনি যেই লিংকটি দিতে চাচ্ছেন সেই লিংকটি বসিয়ে দিন এবং সাইটের নাম দিন এই লেখাটি ডিলিট করে আপনার দেয়া লিংকটি কিসের লিংক সেই সাইটের নাম দিন অবশ্যই ছোট হাতের দিতে হবে। নিচে কিছু সাইটের নাম দেয়া হলো যেগুলো বসালে ওইসব সাইটের লঘো অটোমেটিক চলে আসবে।
সাইটের নামঃ
blogger, facebook, facebook-f, twitter, rss, youtube, skype, stumbleupon, tumblr, vk, stack-overflow, github, linkedin, dribbble, soundcloud, behance, digg, instagram, pinterest, pinterest-p, twitch, delicious, codepen, flipboard, reddit, whatsapp, messenger, snapchat, email, discord, share, external-link
সবগুলো কাজ সম্পন্ন হয়ে গেলে নিচে Save Profile নামক লেখাটিতে ক্লিক করুন।
আজকে শেষ হলো আমাদের সেটিংস কাস্টমাইজড করা। এখন আগামী পর্বে আমরা আলোচনা করব ব্লগ ওয়েবসাইটের কিছু গুরুত্বপূর্ণ পেইজ নিয়ে যেমন ধরেনঃ About, Contact Us, Privacy Policy ইত্যাদি নিয়ে।
এতক্ষণ সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
Blogspot site দিয়ে কি গুগল এডসেন্স এপ্রুভাল পাওয়া যায় 🙂
উত্তরমুছুন